1. ব্যাকগ্রাউন্ড অ্যাপ্লিকেশানগুলি অক্ষম করুন: এমন কোনও ব্যাকগ্রাউন্ড অ্যাপ্লিকেশান চলছে যা আপনি চান না তা দেখতে পরীক্ষা করুন৷আপনি সক্রিয়ভাবে ব্যবহার না করলেও ব্যাকগ্রাউন্ড অ্যাপ ব্যাটারি খরচ করে।ব্যাটারি লাইফ বাঁচাতে যেকোনো অপ্রয়োজনীয় অ্যাপ অক্ষম করুন।
2. হাইবারনেট মোড ব্যবহার করুন: আপনি যদি দীর্ঘ সময়ের জন্য আপনার ল্যাপটপ ব্যবহার না করার পরিকল্পনা করেন, তাহলে স্লিপ মোডের পরিবর্তে হাইবারনেট মোড ব্যবহার করুন।হাইবারনেশন আপনার বর্তমান অবস্থা সংরক্ষণ করে এবং তারপর আপনার ল্যাপটপ বন্ধ করে, ব্যাটারির আয়ু বাড়ায়।
3. ব্যাটারি সামঞ্জস্যতা: ল্যাপটপের ব্যাটারি বিভিন্ন আকার, আকার এবং ভোল্টেজে আসে।আপনার ল্যাপটপের মেক এবং মডেলের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ এমন একটি ব্যাটারি কেনার বিষয়ে নিশ্চিত করুন যাতে কোনো সামঞ্জস্যের সমস্যা না হয়।
4. ব্যাটারি স্বাস্থ্য পর্যবেক্ষণ: অনেক ল্যাপটপ বিল্ট-ইন সফ্টওয়্যার সহ আসে যা আপনাকে আপনার ব্যাটারির স্বাস্থ্য পর্যবেক্ষণ করতে দেয়।এই বৈশিষ্ট্যটি আপনাকে আপনার ব্যাটারির জীবন কতটা ট্র্যাক রাখতে সাহায্য করতে পারে এবং কোনো সমস্যা হলে আপনাকে সতর্ক করতে পারে।
5. পাওয়ার-সেভিং সেটিংস: আপনার ল্যাপটপের পাওয়ার-সেভিং সেটিংস সামঞ্জস্য করা আপনার ব্যাটারির আয়ু বাড়াতে সাহায্য করতে পারে৷আপনি ব্যাটারি শক্তি সংরক্ষণে সাহায্য করতে স্ক্রীনের উজ্জ্বলতা, ওয়াই-ফাই সংযোগ এবং ঘুমের সময় মত সেটিংস সামঞ্জস্য করতে পারেন।
6. আপনার ল্যাপটপ আনপ্লাগ করুন: আপনার ল্যাপটপ সম্পূর্ণ চার্জ হয়ে গেলে চার্জার থেকে আনপ্লাগ করুন।আপনার ল্যাপটপকে দীর্ঘ সময়ের জন্য প্লাগ ইন রাখলে ব্যাটারির ক্ষতি হতে পারে এবং এর আয়ু কম হতে পারে।
7. ব্যাটারি অব্যবহৃত রেখে যাবেন না: আপনার যদি অতিরিক্ত ল্যাপটপের ব্যাটারি থাকে তবে এটিকে দীর্ঘ সময়ের জন্য অব্যবহৃত রাখবেন না।লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি সময়ের সাথে সাথে তাদের চার্জ হারাতে পারে, এমনকি যখন ব্যবহার করা হয় না।আপনার অতিরিক্ত ব্যাটারি চার্জ রাখার জন্য পর্যায়ক্রমে ব্যবহার করতে ভুলবেন না।
8. চরম তাপমাত্রা এড়িয়ে চলুন: আপনার ল্যাপটপ বা এর ব্যাটারিকে চরম তাপমাত্রায় উন্মুক্ত করবেন না।উচ্চ তাপমাত্রা আপনার ব্যাটারির দ্রুত অবনতি ঘটাতে পারে, যখন কম তাপমাত্রার কারণে ব্যাটারি পুরোপুরি কাজ করা বন্ধ করে দিতে পারে।